Make this your homepage
Tripura News
Home > Tripura News
Patients accuse ILS Hospital for negligence, criminal ignorance by Junior Doctors
TIWN Sep 25, 2018
Patients accuse ILS Hospital for negligence, criminal ignorance by Junior Doctors
PHOTO : ILS Hospital, Agartala.

AGARTALA, Sep 25 (TIWN): ILS hospital in Agartala has faced many controversies and people often afraid to go there and many times return with bitter experiences amid high charges.

One report about a girl's treatment and ILS's negligence and whims with patient party is now viral across social media where the patient party was assured in phone that the patient will get proper treatment in hospital, but when was brought, ILS failed to give treatment to her. 

Before entering the episode, it's important to check what is the problem of ILS and what kind of service they provide.

Fact about ILS : Public must avoid ILS for any emergency and ongoing health problem as ILS lacks enough doctors. All hired doctors just like private chambers visit per month and that's why no specialist is available in ILS for 24 hours. Moreover, the nurses and other staffs maximum are new comers including the receptionists who are paid very low and after 1 year of experience the staffs left ILS with certificates and that's the ground report. In this condition a patient can never get proper treatment at there. But ofcourse the machines used in the hospital, belong to very advanced technology and the tests and reports are very authentic. Thus ILS is for such patients who can wait for specialists visit but with emergency problems nobody should visit there, even if they (ILS staffs) assure in phone that Doctor is there.

The issue was raised, after a girl who was suffering from low-platelets was brought in ILS hospital. Before coming the patient party had called ILS whether any doctor is there or not. ILS asked them to come immediately as they have doctor but after reaching at ILS covering long distance when she was brought inside the hospital premise, instead of treatment the staffs began asking about the girl's father's identity and what kind of job he does etc. Then after so many formalities, ILS declared that the girl is critical, must be taken to GB and ILS can not do that treatment. In that condition the patient party who released the hired vehicle was standing from long-long time before the hospital as no ambulance from the hospital was given to them and anyhow was taken to GB. After few days, when she was taken at Kolkata the doctors at there said, she is absolutely okay and what ILS said about her health it's wrong. 

Such incidents however, are not new but even for polio also if asked ILS invites to come the parents and then when the they reach ILS with little babies then they have to wait for long long hours and sometimes return without polio. 

There are many cases have been reported time to time against ILS. 

A letter to ILS by a girl patient’s father 

#ILS_KRISHNADHAN_DEBNATH

হে বিপদভঞ্জণেষু আই.এল.এস,
অতি সাস্প্রতিক ৩১শে আগস্ট ২০১৮-র সেই বিপদাপন্ন সন্ধ্যার কথা বলছি । আমার মেয়ের রক্তে অনুচক্রিকা বা প্লেটলেটের পরিমান জীবনশঙ্কার মাত্রায় নেমে আসায় ডাঃ সঞ্জয় নাথ (প্যাথোলজিস্ট) এবং ডাঃ তাপস ঘোষ (প্যাডিয়াট্রিস্ট) তৎক্ষনাত তাকে হাসপাতালে ভর্তি করতে বললেন । সময়ের ওই করাল অধ্যায়ে আমি সর্বোত্তম চিকিৎসার জন্য প্রথমেই আপনার হাসপাতালে ফোন করি । আমার পুরো সমস্যা শুনে ওপার থেকে বলা হলো, " চলে আসুন ! হাসপাতালের নির্দিষ্ট শিশুচিকিৎক ডাঃ এন. সি. ভৌমিক আমাদের কোয়ার্টারেই রয়েছেন । আমরা তাঁকে প্রয়োজনে ডেকে নিয়ে এসে চিকিৎসা শুরু করবো । চিন্তিত হবেন না ! "
কিন্তু আপনার হাসপাতালে ইমারজেন্সিতে যাবার পর কর্মরত জুনিয়র ডাক্তার আমার মেয়ের সমস্যার কথা অধিক না জেনে আমার বাসস্হান এবং পেশা জানতে তৎপর হয়ে ওঠেন । তিনি বাইরে একটি ফোন করে দারুন শামুকের গতিতে এনিয়ে বার্তালাপ শুরু করেন । হাইকোর্ট আবাসনে থাকি শুনে আমাকে উনি সরাসরি প্রশ্ন করেন যে হাইকোর্টে আমি কী করি এবং সেটা 'জব' কিনা ? সবকিছুই হচ্ছিলো ফোনের ওপারের নির্দেশিকা অনুসারে । অবশেষে সেই ইথারের ইঙ্গিত অনুসারে আমাকে বলে দেওয়া হলো- "আই.এল.এসে এই রোগের চিকিৎসার পরিকাঠামো নেই । আপনি বরং জি.বি.হাসপাতালে চলে যান ।" বলা মাত্রই বিদ্যুৎগতিতে কর্তব্যরত নার্স মেয়েটির শরীর থেকে আপৎকালীন সব তার, ক্লিপ খুলে নিলেন ।
তখন কী করবো, কাকে বলবো,কোথায় যাবো কিছুই আকাশ ভাঙ্গা মাথায় কাজ করছিলোনা । এদিকে আপনাদের হাসপাতালে পৌঁছা মাত্রই নিজের সন্তানকে নিরাপদ ভেবে ভাড়া গাড়ীটি ছেড়ে দিয়েছিলাম । আপনার আকাশমুখো হাসপাতালের বাইরে সেই অন্ধকারে স্ত্রী, সন্তানকে নিয়ে নিথর দাঁড়িয়ে আমি! বাইকটিও আনিনি ভাড়া গাড়ী থাকায় । প্রতিবেশীদেরও বাধা দিয়েছিলাম আমাদের সাথে অহেতুক আসতে । সামনে কোনো গাড়ীও নেই জিবিতে যাবার । এদিকে ডাক্তারের মতে এই অবস্হায় মাথায় আভ্যন্তরীন রক্তক্ষরণ শুরু হয়ে যেতে পারে । সেই আধো অন্ধকারে আপনার হাসপাতালের রেলিং-এ ভর দিয়ে আমার ভীষণ সমীহের বন্ধু ডাঃ দীপংকর প্রকাশ ভৌমিক ও মেয়ের চিকিৎসক ডাঃ তাপস ঘোষের সাথে কথা বলি । পরে জি.বি.হাসপাতালেই মেয়ের চিকিৎসা শুরু করতে হয় ।
এখানে বলা আবশ্যিক আরেকটি তথ্য আছে । স্ত্রী কন্যাকে ইমারজেন্সীর হেপাজতে রেখে রেজিস্ট্রেশন কাউন্টারে গিয়ে পেয়ে যাই আইনজীবি রাখালচন্দ্র দেবনাথ মহাশয়কে (হাইকোর্টের প্রাক্তন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর)। আই এল এসের মর্মন্তুদ রসিকতাটি ঘটেছে তাঁর সামনেই । তিনিই ওই অসহায় রাতে একটি গাড়ী জোগাড় করে আমাদের জিবি হাসপাতালে নিয়ে যান এবং ভর্তির প্রক্রিয়া পর্যন্ত পাশে থাকেন ।
সুচরিতেষু আই.এল.এস,
কেনো সেদিন আপনারা একটি শিশুর জীবন নিয়ে এই রসিকতা করলেন? আমিতো আপনার পায়ে পড়িনি, শুধু জানতে চেয়েছিলাম এই চিকিৎসা ওখানে হবে কিনা ! কে আমার ওই ফোনটি রিসিভ করে আমাকে আশ্বস্ত করেছিলো ? সেই জুনিয়র ডাক্তারটি কে যিনি টেলিফোনে নানা সংলাপ করে প্রচুর সময় নষ্ট করেছিলেন ? ফোনের ওপার থেকে যিনি নির্দেশিকা ছাড়ছিলেন তিনিই তাহলে সেই পূর্বকথিত ডাঃ এন. সি. ভৌমিক ? ঘড়ির কাঁটায় দুই ঘন্টা পরে অন্য হাপাতালে তার ভর্তি সম্পন্ন হয়, তার জন্য কি আপনি দায়ী নন ? জিবির ডাক্তাররা যখন জীবনদায়ী ওষুধটি প্রেসক্রাইব করেন তখন রাত গভীরমুখী, প্রায় সব দোকান বন্ধ । রাত তিনটে অব্দি সারা রাজধানী চষে ফেলেও সেই ওষুধ পাইনি । সহৃদয় ডাক্তারদের তৎপরতায় পরের দিন সকাল সাড়ে নটায় প্রায় নব্বুই হাজার টাকা এম.আর.পি- র ইন্জেকশনগুলো হাতে আসে । এভাবে টানা বারো ঘন্টা একটা বাচ্চা বিনা চিকিৎসায় থাকার পেছনে কি আপনাকে দায়ী করা যায়না ? ইতোমধ্যে আমার পরিবারের জন্য যদি কোনও অঘটনের বার্তা এসে যেতো এর জন্য কি আপনি দায়ী থাকতেন না ?
তাহলে আপনারা রোগীর সামাজিক পরিচিতি বা পেশা ধরে ধরে চিকিৎসা করেন ? আমি গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে চাকুরী করি বলে আমার মেয়ের চিকিৎসা করতে সাহস পেলেন না তো ? এখন থেকে তাহলে মফস্বলের কূলগোত্রহীন পরিচয়ে, বিবর্ণ পোষাকে, আলুথালু চুলে, হাড় জিরজিরে চেহারায়, নিরক্ষরের পরিচয়ে আসতে হবে এই বিশ্বমানের হাসপাতালে ?
প্রিয়বর আই.এল.এস,
আমিতো নিন্দুকদের মতো আপনার নামটি বিকৃত করে কস্মিন কালেও বলিনি আই.এল.এস মানে 'আইয়া লইছ্' ! এতোদিন আমার অফিসের বাগিচা থেকে অনেক আবেগে নানা কোণ থেকে ছবি তুলতাম আপনার সুরম্য দেহের । অবশেষে আপনি আমার সাথেই করলেন এই মনুষ্যেতর প্রতারণা ! আপনি দেখতে এতো প্রিয়দর্শন আর আপনার বুকে এতো বিষ ? ছিঃ ! ছিঃ ছিঃ আই.এল.এস !!!
হে দুর্জন আই.এল.এস,
জি.বি. কর্তৃক আপাতত প্রাণ বাঁচানোর পর আমরা এই বাচ্চাটিকে কলকাতার একটি বিখ্যাত বেসরকারী হাসপাতালে নিয়ে আসতে সক্ষম হই । ওঁরাও তোমার মতোই টাকার বিনিময়ে চিকিৎসা করে থাকেন, কিন্তু তোমার মতো বিবেক, মনুষ্যত্ব আর পেশাগত দায়বদ্ধতাহীন নয় । আমার মেয়ে তথা সকলের আশীর্বাদধন্যা অর্কজা এখন সম্পূর্ন বিপদমুক্ত বলে রক্তপরীক্ষার রিপোর্ট বলছে ! তার প্লেটলেট ও হিমোগ্লোবিনের পরিমান এখন মিনিমাম নরমাল থেকে ঢের বেশী ।
পরমাত্মা ও আত্মা সকলে মিলে এই আশীর্বাদ করুন যাতে আর কোনো শিশুর চিকিৎসা নিয়ে এমন বেদম রসিকতা না হয়।
 

Add your Comment
Comments (0)

Special Articles

Sanjay Majumder Sanjay Majumder
Anirban Mitra Anirban Mitra